টিপসস্বাস্থ্য

ওজন বাড়ানোর উপায় – ওজন বাড়াতে করণীও কি জেনে নিন

বেশি ওজন থাকা যেমন ভালো নয় তেমনি ওজন হ্রাস পাওয়া ভালো নয়। ওজন স্বাভাবিক রাখা দরকার। স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে নানান সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরী। যারা নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেতে পারবে তাদের স্বাভাবিক মাত্রায় ওজন থাকবে।

মানুষের উচ্চতা একজনের একক হয়। উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন বজায় রাখা উচিত। অনেকের উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন কম হওয়ার কারণে অনেক রোগা দেখা যায়। যাদের শরীর অনেক রোগা এবং দুর্বল তাদের অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ক্যালরিযুক্ত ফল বা খাবার খাওয়া উচিত।

ওজন বাড়াতে সাহায্য করে বিভিন্ন ধরনের ফল। ওজন বাড়ানোর জন্য কোন কোন ফল খাওয়া উচিত। আজকের এই পোস্টে আলোচনা করা হবে। আপনার ওজন যদি স্বাভাবিক মাত্রার থেকে কম হয়ে থাকে। তাহলে আজকের এই পোস্টে থাকা টিপসগুলো ফলো করতে পারেন।

আপনাদের বোঝানোর সুবিধার্থে কয়েকটি বিষয়ে বিভক্ত করে সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আশা করা যায় সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন ওজন বাড়ানোর উপায়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি বিষয় খেয়াল রাখা উচিত। বা কোন খাবার খাওয়ার মাধ্যমে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।

ওজন বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

ওজন বৃদ্ধির জন্য খাওয়া উচিত ক্যালরিযুক্ত খাবার। শরীর বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায় যেগুলো শরীরের ওজন বাড়ায় ঠিকই কিন্তু শরীরের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। ওজন বাড়ানোর জন্য কোন প্রকারের মেডিসিন না খাওয়াই ভালো। ওজন বাড়ানোর জন্য কি কি খাবার খাওয়া উচিত যা খাদ্য তালিকা কারে তুলে ধরা হয়েছে।

আমরা অনেকেই জানি ক্যালরিযুক্ত খাবার শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এর মাঝে স্বাভাবিক মাত্রায় ক্যালোরি থাকে অনেক খাবারে আবার উচ্চমাত্রায় থাকে।

যে সকল ক্যালরিযুক্ত খাবার– প্রতিদিন শরীর থেকে ক্যালরি ক্ষয় হতে থাকে। শরীরের ক্যালরির পরিমাণ রোধ করার জন্য ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। বলা হয় প্রতিদিন যে পরিমাণ শরীর থেকে ক্যালরি ক্ষয় হয়। তার থেকে অন্ততপক্ষে পাঁচশত ক্যালোরির খাবার বেশি খেতে হবে। আপনি প্রতিদিন যে খাবার খান সে খাবারের মধ্যেও ক্যালরির মাত্রা রয়েছে যা আপনার জানা নেই। যে সকল খাবারে ক্যালরির মাত্রা থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবারগুলো। ডাল, ডিম, শাক-সবজি মাছ, ভাত, মাংস, চিনা বাদাম, কুইনোয়া বা কাওন চাল, দুগ্ধজাতীয় খাবার।

উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাদ্য তালিকা

উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তেমনি শরীর সুস্থ ও সবল রাখতে অনেকটাই সাহায্য করে। পুষ্টিবিদরা শরীর ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া নির্দেশ দেয়। তাই বলা যায় উচ্চ গ্যালারিযুক্ত খাবার গুলো শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি শরীরের ওজন বাড়াতেও অনেকটাই সাহায্য করে। যারা শরীর রোগা হওয়ার কারণে অনেক চিন্তিত তারা উচ্চ গ্যালারিযুক্ত খাবার তালিকা খাওয়ার পরামর্শ থাকলো।

এই খাবারগুলো ওজন বাড়ানোর জন্য অনেকটাই কার্যকারী হবে– খেজুর, কিসমিস, আলুবোখারা, ননিযুক্ত দুধ, ফুলক্রিম দই, পনির, ক্রিম, মুরগির মাংস, গরুর মাংস, ভেড়ার মাংস, ছাগলের মাংস ও কলিজা, আলু, মিষ্টি আলু, চকলেট, কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, পেস্তাবাদাম, মাখন।

এছাড়াও চিনা বাদাম ও মাখন ক্যালরিযুক্ত খাবার। তবে চেনা বাদামের তুলনায় মাখনে ক্যালরির মাত্রা বেশি। চিনাবাদাম মাখনের এক টেবিল চামচে ‌ একশত ক্যালরি থাকে যা সাধারণ মাখনে পাওয়া ক্যালোরির সংখ্যার সমান। চিনাবাদাম মাখনও প্রোটিন, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ। এর পাশাপাশি কাওন চাল খাওয়া যেতে পারে কেননা কাওন চলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে। এছাড়াও এ চলে প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, তামা, থায়ামিন এবং ভিটামিন বি সিক্স সমৃদ্ধ।

দ্রুত ওজন বাড়ে কি খেলে

ওজন বাড়ানোর জন্য অনেকেই অনেক ধরনের ওষুধ সেবন করে। ওষুধ সেবন করার মাধ্যমে সাময়িক সময়ের জন্য ওজন বৃদ্ধি করা যায়। তবে এটি স্বাস্থ্য সুরক্ষা নয়। স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সুষম খাদ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া খুবই জরুরী।

তাই বলা যায় আপনি শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য, বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন সেবন করার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন। তবে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যাবে। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে পারবেন। তার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।

তাই ওজন বাড়ানোর জন্য কিছু খাবার খাওয়া খুবই জরুরি। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে যদি ওজন বৃদ্ধি হয়। তাহলে অপ্রয়োজনীয় খাবার বা অস্বাস্থ্য খাবার খাওয়ার কি দরকার। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার যেগুলোর মাধ্যমে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে।

ওজন বৃদ্ধির জন্য উচ্চ উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার কি কি তা আমরা উপরে আলোচনা করেছি। উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাবার যেমন- মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, কন্ডেনস্ড মিল্ক, ডিম, কিসমিস, খেজুর, দই, কলা মাখন, ডিম, পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আঙুরের জুস। এসব খাবারের প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি রয়েছে। এই খাবারগুলো শরীর স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করার জন্য অনেক কার্যকারী।

প্রতিদিন ঘুমানোর পূর্বে নিয়ম করে মধু ও দুধ খাওয়ার মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি করা যায়। পুষ্টিকর খাবার যেমন শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তেমনি মধু ও দুধ শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ঘুমের আগে মধু ও দুধ খাবেন। এটি আপনার শরীরে বাড়তি ওজন যোগ করবে। প্রতিরাতে ঘুমের আগে এক গ্লাস দুধের সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খাবেন।

ওজন বাড়বে কিভাবে

ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত। যে পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে শরীরের ওজন বাড়ানো হচ্ছে। তা কোনভাবে শরীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে কিনা। তা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে বা স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে এরকম কোন মেডিসিন খাওয়ার মাধ্যমে।

শরীরের ওজন স্বাভাবিক রাখা প্রয়োজন। তবে ওই সমস্ত বিষয় থেকে দূরে থাকা উচিত যে বিষয়গুলোর মাধ্যমে স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে। ওজন স্বাভাবিক মাত্রায় রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবার সুষম খাবার খেতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ফল রয়েছে যেগুলো স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

স্বাস্থ্য ভালো রাখতে যেমন ফলের ভূমিকা রয়েছে তেমনি শাক সবজির ভূমিকা রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি পাওয়া যায় যেগুলো স্বাস্থ্যর জন্য অনেক কার্যকরী। শরীর ভালো রাখার জন্য প্রয়োজন হয় প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন যা শাক-সবজিতে রয়েছে। শরীরের ভিটামিন অভাব পূরণ করতে নিয়মিত ফল ও শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।

ওজন বাড়াতে স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজনের ব্যক্তিদের প্রয়োজন পুষ্টিকর খাবার। তাই বলা যায় শুধু শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরী নয় শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার ক্ষেত্রেও পুষ্টিকর খাদ্যের অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়।

স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করার উপায়

আমরা উপর থেকে জানতে পেরেছি ক্যালরিযুক্ত খাবারের তালিকা। বা কোন ধরনের ফল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য আরও বেশ কিছু উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে।

যাদের ওজন কম তাদের দিনে তিন চার ঘন্টা পর পর খাওয়া উচিত। পুষ্টিকর উচ্চ ক্যালরির খাবার যদি বারবার গ্রহণ করা হয় এবং প্রতিদিনের ক্যালরির চাহিদা যদি পূরণ করা যায়, সে ক্ষেত্রে দ্রুতই ওজন বাড়ানো সম্ভব। তবে অতিরিক্ত খাবেন না যেন। সেক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হতে পারে।

শাকসবজির মাত্রা বাড়িয়ে দিতে হবে– খাবারের তালিকা যেমন ফল রাখতে হবে শাকসবজি বেশি বেশি করে খেতে। শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকে এর পাশাপাশি অনেক ধরনের ফল রয়েছে যেগুলোতো ক্যালরির মাত্রা বেশি থাকে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ পাকা পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু।

আমরা অনেকেই জানি পুষ্টিকর খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এর পাশাপাশি আমিষ জাতীয় খাবার গুলো শরীর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। শরীরের প্রতি কেজি ওজনের জন্য এক দশমিক পাঁচ থেকে দুই দশমিক দুই গ্রাম আমিষ নিয়মিত গ্রহণ করতে হবে। ডিম, দুধ, মাছ, মাংস, ডাল, বীজজাতীয় খাবার আমিষের ভালো উৎস।

উচ্চ চর্বি–  স্বাভাবিক সময় থেকে চর্বির পরিমাণ বাড়াতে হবে। মাখন, তেল, ঘি, মেয়োনেজ, দুধের সর ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। জাংক ধরনের খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।

স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করার উপায়

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি প্রয়োজন ব্যায়াম করা। কারণ ব্যায়াম করলে হজম শক্তি বৃদ্ধি হয়। খাবার খাওয়ার পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধি করা খুবই জরুরী। তার সাথে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারলে ক্ষুধা বৃদ্ধি পাবে। আর খাবার খাওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারলে ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।

এর পাশাপাশি ক্যালরিযুক্ত ফল খেতে হবে নিয়মিত। তাহলে আশা করা যায় খুব দ্রুত শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কোন প্রকার মেডিসিন খেতে হবে না। শরীর বৃদ্ধির জন্য মেডিসিন খাওয়া যায় তবে এটি স্বাস্থ্যকর না। মেডিসিন শরীর ওজন বৃদ্ধি করে তবে শরীরের নানান ক্ষতি হয়। তাই শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

ওজন বাড়ানোর উপায়

ওজন বাড়তে বাধা দেয় অনিয়মিত ঘুম। অনিদ্রার কারণে শরীর স্বাস্থ্য বেড়ে ওঠে না। সময়ের সাথে সাথে নিয়ম করে সঠিক অবলম্বন গুলো অনুসরণ করলে খুব সহজেই আপনি ওজন বাড়াতে পারবেন। আপনি ওজন বাড়ানোর জন্য অনেক ধরনের খাবার খেলেন বা মেডিসিন খেলেন। আপনার ওজন বাড়বে তবে ওজন স্বাভাবিক মাত্রায় থাকবেনা।

এজন্য অবশ্যই সঠিক সময় অনুযায়ী খাবারগুলো খেয়ে নিতে হবে এবং সময় মত ঘুমিয়ে পড়তে হবে। একজন ব্যক্তির অন্ততপক্ষে অট ঘন্টা ঘুমানো উচিত। যারা নিয়ম করে আট ঘন্টা ঘুমাতে পারবে তাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। এর পাশাপাশি দুশ্চিন্তামুক্ত থাকাও জরুরি। কারণ দুশ্চিন্তামুক্ত থাকলে খুব সহজেই আপনার ভালো ঘুম হবে। দৈনিক অন্তত সাত-আট ঘণ্টা ঘুম হলেই আপনার ওজন বাড়বে নিশ্চিত।

দৈনিক খাবার তালিকা এগুলো রাখা উচিত

সকালে নাস্তায়– প্রতিদিন সকালে নাস্তা এক গ্লাস দুধ

পরিমাণ মতো ভাত খাওয়ার পাশাপাশি মাখন রুটি, ক্যালরি যুক্ত ফল, অমলেট, ভুট্টা পুডিং, মিষ্টি।

দুপুরের নাস্তা– দুপুরের নাস্তার জন্য সাধারণত সবজির সাথে ভাত এর পাশাপাশি ডাল বা রুটি খেতে হবে।

যারা আমিষ খেতে পছন্দ করে তাদের ক্ষেত্রে ভাত, চিকেন, ডিম এবং পনির, এক বাটি দই, এক বাটি সবজি। এর পাশাপাশি আলু, নুডলস, মিষ্টি ফল ইত্যাদি খাবারের তালিকায় রাখতে হবে।

রাতের খাবার– রুটি, এক বাটি সবজি, মাছ, ডাল সাথে ভাত।

ওজন বাড়ানোর খাবার তালিকায় এই খাবারগুলো যোগ করুন। পাশাপাশি দিনে বা রাতে মিলিয়ে তিনবার খেয়েছেন সে জায়গায় পাঁচ থেকে সাতবার খাবার খান। আর এভাবে নিয়মিত খেতে থাকলে অবশ্যই ওজন বৃদ্ধি পাবে।

শেষ কথা

আমরা চেষ্টা করেছি আজকের এই পোস্টে খুব সহজ জানানোর কিভাবে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করা যায়। আশা করা যায় এখান থেকে আপনি জানতে পেরেছেন। যদি এই পোস্ট আপনাদের উপকারে আসে। তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখতে পারেন। স্বাস্থ্য বিষয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল রয়েছে। সেগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনাদের উপকারে আসতে পারে।

আরও দেখুনঃ

তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

জাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কমলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা – কমলা খাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন

জলপাইয়ের উপকারিতা ও অপকারিতা – এখান থেকে জেনে নিন খুব সহজেই

ঠোঁটের কালো দাগ দূর করার উপায় – ঠোটের কালো দাগ দূর করার সহজ উপায় জেনে নিন

বরই এর উপকারিতা ও অপকারিতা – বরই ফলের যত গুনাগুন এখান থেকে জেনে নিন

কাঁঠাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

মাল্টার উপকারিতা ও অপকারিতা – জেনে নিন মালটার যত গুনাগুন

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button