দিবস

১৭ মার্চ কি দিবস ২০২৩ – ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস কেন পালন করা হয়

বাংলাদেশে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবসজাতীয় শিশু দিবস ২০২৩। বাংলাদেশের সকল সরকারি প্রতিষ্ঠা20নে 17 মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে বিভিন্ন আয়োজন করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে ১৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে দোয়া ও মাহফিল এর আয়োজন করা হয়েছে। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেনা 17 ই মার্চ কি দিবস ও 17 ই মার্চ কেন পালন করা হয়। আজকের পোস্টে আমরা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরবো কেন 17 মার্চ বাংলাদেশের পালিত হয়।

১৭ মার্চ কি দিবস ২০২৩

সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস।

২০২৩ সালে ১৭ মার্চ রোজ বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীজাতীয় শিশু দিবস ২০২৩ উদযাপন করা হবে।

১৯২০ সালের মার্চ মাসের ১৭ তারিখ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবন্ধু নিহত হয়েছিলেন ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সনে। 17 ই মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সংগ্রামী নেতৃত্ব দানকারী শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে পালন করা হয়ে থাকে।

17 ই মার্চ কি দিবস

17 ই মার্চ কি দিবস অনেকেই গুগলে জানতে চেয়েছেন। তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট এ বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে 17 ই মার্চ হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস। কারণ বঙ্গবন্ধু হাজার 1920 সালের 17 ই মার্চ টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। আজ তার 102 তম জন্মদিন। এই দিনটিকে বাংলাদেশের 17 ই মার্চ হিসেবে পালন করা হয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার 1996 সালের 17 ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। পরবর্তীতে 17 ই মার্চ কে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

১৭ ই মার্চ কি দিবস

১৭ ই মার্চ কি দিবস সেটা বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে জানা উচিত। কারণ এই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আর অন্যদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে সর্বপ্রথম জাতীয় শিশু দিবস তৈরি করে। যার ফলশ্রুতিতে 17 ই মার্চ দুটি দিবস একসাথে পালন করা হয়। যার পর থেকে আমরা 17 ই মার্চ কে বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে চিনি।

Read More

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা 

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন রচনা 

১৭ মার্চ এর রচনা

জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ, গুরুত্ব, স্লোগান ও কিছু কথা

১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস কেন পালন করা হয়

অনেকেই আছেন যারা 17 ই মার্চ কেন জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয় জানতে চান। তাদের জন্য এখানে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে কেন 17 ই মার্চ কে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার জন্মদিন 17 ই মার্চ সহ ওই দিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কারণ শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভালোবাসা ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার প্রথম মেয়াদে শ্রেণীভূক্ত দিবস হিসেবে 17 ই মার্চ কে জাতীয় দিবস ঘোষণা করে। প্রথমে দিনটিতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা না করলেও পরবর্তীতে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়।

জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বছরে একাধিকবার বিভিন্ন নামে শিশু দিবস পালন করা হয়ে থাকে। অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ গুলো নিজেদের মতো করে জাতীয় শিশু দিবস পালন করে থাকে। যদি আমরা খেয়াল করি আন্তর্জাতিকভাবে অক্টোবর মাসের ১ম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালন করা হয়ে থাকে। জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী ২০ নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয় পুরো পৃথিবীতে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক শিশু দিবস পালন করা হয়ে থাকে জুন মাসের ০১ তারিখ।

তাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হলেও জাতীয় শিশু দিবস ছিল না। যার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ ক্ষমতায় আসার পর খোঁজ শ্রেণীভূক্ত দিবস হিসেবে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করে ১৭ ই মার্চ কে।

১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস ২০২৩

পুরো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন তারিখে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে। অন্যদিকে বিশ্ব শিশু দিবস হিসেবে কয়েকটি তারিখ রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে কোন দিবস ছিল না। পরবর্তীতে 1996 সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার শিশুদের প্রতি জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য ১৭ মার্চকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করার ঘোষণা করে। শুরুর দিকে 17 ই মার্চ সাধারণ ছুটি না থাকলেও। পরবর্তীতে 17 ই মার্চ কে জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ছুটি ঘোষণা করা হয়।

১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস

১৯৯৬ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে প্রস্তাবিত করা হয় জাতীয় শিশু দিবস। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন তারিখে শিশু দিবস পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে কোন জাতীয় শিশু দিবস ছিল না। যার জন্য বঙ্গবন্ধু শিশুদের প্রতি ভালোবাসা ও আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে জাতীয় শিশু দিবস তৈরি করে। শুরুর দিকে জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে সাধারণ ছুটি ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস এক সঙ্গে যুক্ত করে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

১৭ মার্চ কেন পালন করা হয়

১৭ মার্চ সরকারি ছুটি ২০২৩

১৯৯৬ সালে 17 মার্চ সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেটি সাধারণ ছুটি হিসেবে বাংলাদেশের সরকারি ছুটির তালিকা সংযুক্ত করা হয়েছে। তাই ১৭ মার্চ ২০২৩ রোজ বৃহস্পতিবার সরকারি ছুটি থাকবে।

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ২০২৩

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়াতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন। অন্যদিকে তিনি নিহত হয়েছিলেন ১৫ আগস্ট ১৯৭৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রীর নাম ছিল শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। তিনি বিবাহ করেছিলেন ১৯৩৮ সালে। শেখ মুজিবুর রহমানের বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান ও মায়ের নাম সায়ছরা খাতুন।

১৭ মার্চ কেন পালন করা হয়

কারণ এই দিনে বাংলার বীর পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম হয়েছিল। তিনি ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্ম স্থানের নাম টুংগীপাড়া। অন্যদিকে শিশুদের অধিকার ও সচেতনতা বৃদ্ধিতে 17 ই মার্চ কে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে ১৭ মার্চকে পালন করার ঘোষণা করে। তারপর থেকে বাংলাদেশের 17 ই মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হচ্ছে।

১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন এর রচনা

১৭ ই মার্চ জাতীয় শিশু দিবস রচনা

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস রচনা ১০০০ শব্দ

আশা করি আজকের পোস্ট এর সাহায্যে আপনারা জানতে পেরেছেন 17 ই মার্চ কি দিবস ও 17 মার্চ কেন পালন করা হয়। তাই যারা এখনো জানেনা 17 ই মার্চ কি দিবস তাদের সাথে আজকের পোস্ট শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিন।

Read More

জাতীয় শিশু দিবসের ভাষণ, গুরুত্ব, স্লোগান ও কিছু কথা

৭ই মার্চের স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন ও বাণী

৭ মার্চ কি দিবস – ৭ মার্চের ভাষণ কেন বিখ্যাত জানুন

শিশুদের নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস, উক্তি, ক্যাপশন ও পিকচা

Tech Tips

টিপস নেট বিডি সকল ধরনের প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে কাজ করে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক, কৃষি, প্রযুক্তি, বিনোদনমূলক, কুইজ প্রতিযোগিতা, পরীক্ষার রেজাল্ট। সকল ধরনের তথ্য দিয়ে আমরা সাহায্য করে থাকি। নতুন তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button