পালসার ডাবল ডিস্ক বাইকের দাম কত

পালসার ডাবল ডিস্ক বাইকের দাম কত ২০২৪ | বাজাজ পালসার ডাবল ডিস্ক বাংলাদেশ প্রাইস

বাজাজ কোম্পানির একটি জনপ্রিয় সিরিজ পালসার এবং ডিসকবার। বাংলাদেশ বাজারে সাধারণত পালসার নামেই পরিচিত। আমরা এখানে পালসার সিরিজের বাইকের দাম তুলে ধরবো। যে বাইকে ডাবল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু তারা কম দাম থেকে শুরু করে বেশি দামের মধ্যে বাইক তৈরি করে থাকে। এক্ষেত্রে প্রিমিয়াম সেগমেন্টের বাইকে ডাবল ডিস্ক ব্যবহার করে। এই সকল মডেলের বাইকের ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ থেকে ১৬০ সিসির ইঞ্জিন।

সব মিলিয়ে যারা পালসার কোম্পানির বাইক কিনতে আগ্রহী। এক্ষেত্রে জানতে চান বাংলাদেশ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে পালসার এর ডাবল ডিস্ক বাইকের দাম কত। তাহলে এখান থেকে জানতে পারবেন। এবং সাথে জানতে পারবেন বাইকের স্পেসিফিকেশন যা আপনার জানা জরুরী। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন। ডাবল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে এ সকল বাইকের দাম জানতে এখানে ক্লিক করুন।

পালসার ডাবল ডিস্ক দাম

পালসার ডাবল ডিস্ক বাইক কিনতে যারা আগ্রহী তারা এখান থেকে জানতে পারবেন। সাধারণত যে কয়টি মডেল পাওয়া যাচ্ছে, বাংলাদেশ বাজারে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তা হল।

  • Bajaj pulsar 150, বাজার মূল্য ১,৬৮,৯০০ টাকা।
  • Bajaj pulsar 150 twin disc, বাজার মূল্য ১,৭৫,৯০০ টাকা।
  • Bajaj pulsar NS 160 twin disc, বাজার মূল্য ২,০৮,০০০ টাকা।
  • Bajaj pulsar NS 160 FI ABS, বাজার মূল্য ২,৫৮,৯০০ টাকা।
  • Bajaj pulsar NS 160 twin disc abs, বাজার মূল্য ১,৯৯,৯০০ টাকা।

পালসার ডাবল ডিস্ক প্রাইস

Bajaj pulsar 150 বাইকে ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ সিসির একটি ইঞ্জিন maximum power 14 ps @ 8000 rpm, maximum torque 13.4 Nm @ 6000 rpm, যা থেকে সর্বোচ্চ স্পিড পাওয়া সম্ভব 110 kmph, এবং মাইলেজ পাওয়া যায় 65 kmp,l পাঁচটি গিয়ার বক্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ব্রেক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ডাবল ডিস্ক ট্যাংকের দারুন ক্ষমতা ১৫ লিটার এলইডি লাইট তো থাকছেই সব মিলিয়ে বাইক ওজন ১৪৪ কেজি। বাইক দেখতে স্টাইলিশ এবং সুন্দর ডিজাইন।

পালসার ডাবল ডিস্ক প্রাইস ইন বাংলাদেশ

Bajaj pulsar 150 twin disc বাইকে ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ সিসির ইঞ্জিন এর maximum power 14 ps @ 8000 rpm, maximum torque 13.4 Nm @ 6000 rpm, এই ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ স্পিড পাওয়া সম্ভব 110 kmph, এবং মাইলেজ পাওয়া যায় 65 kmpl, ট্রান্সমিশন ম্যানুয়াল ব্রেক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ডাবল ডিস্ক পাঁচটি গিয়ার বক্স ব্যবহার করা হয়েছে ট্যাংকের দারুন ক্ষমতা ১৫ লিটার সাথে এলইডি লাইট থাকছে সব মিলিয়ে বাইকের ওজন ১৪৪ কেজি।

পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত ২০২৪

Bajaj pulsar NS 160 twin disc স্টাইলিশ এই বাইকের ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬০ সিসির ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনের maximum power 15.5 @ 8500 (ps @ RPM), maximum torque 14.6 @ 6500 ( Nm @ RPM), এই ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ স্পিড পাওয়া সম্ভব 130 kmph, এবং মাইলেজ পাওয়া সম্ভব 42-45 kmpl, ব্রেক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ডাবল ডিস্ক সাথে পাঁচটি গিয়ার বক্স ব্যবহার করা হয়েছে ট্যাংকের দারুন ক্ষমতা ১২ লিটার সবমিলিয়ে বাইকের ওজন ১৪৫ কেজি।

Bajaj pulsar NS 160 FI ABS বাইকে ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬০ সিসির ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনের maximum power 15.5 ps @ 8500 rpm, maximum torque 14.6 Nm @ 6500 rpm, এই ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ স্পিড পাওয়া সম্ভব 111.17 kmph, এবং মাইলেজ পাওয়া যায় 40.6 kmpl, ব্রেক হিসেবে ডাবল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে সাথে পাঁচটি গিয়ার বক্স থাকছে এবং ক্ষমতা ১২ লিটার সবমিলিয়ে বাইকের ওজন ১৪৮ কেজি। সাথে এলইডি লাইট থাকছে।

পালসার ডাবল ডিস্ক দাম কত

পালসার ডাবল ডিস্ক ব্যবহার করা হয়েছে বাইকের স্পেসিফিকেশন এবং দাম সম্পর্কে জানলাম এখন আরেকটি মডেলের স্পেসিফিকেশন জানবো Bajaj pulsar NS 160 twin disc abs এই বাইকের ইঞ্জিন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে ১৬০ শিশির ইঞ্জিন এই ইঞ্জিন থেকে সর্বোচ্চ স্পিড পাওয়া সম্ভব 111.17 kmph এবং মাইলেজ পাওয়া যায় 40.6 kmpl পাঁচটি গিয়ার বক্স ব্যবহার করা হয়েছে এবং ট্যাংকের ধারণ ক্ষমতা ১২ লিটার সবমিলিয়ে বাইকের ওজন ১৪৮ কেজি সাথে এলইডি লাইট থাকছে।

আশা করা যায় এই পোস্ট থেকে আপনি পালসার সিরিজের যে কয়টি মডেল পাওয়া যাচ্ছে। ডাবল ডিস্ক বাইকের দাম জানতে পেরেছেন। যদি এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে। তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আরো অন্যান্য পোস্ট দেখতে পারেন। হয়তো আপনাদের কাছে ভালো লাগতে পারে।

আরও দেখুনঃ

টিভিএস স্কুটির দাম কত | টিভিএস স্কুটি প্রাইস ইন বাংলাদেশ ২০২৪

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top