চেহারা সুন্দর করার উপায়

চেহারা সুন্দর করার উপায় – দেখুন সহজ নিয়ম

আজকে আমরা কথা বলবো চেহারা সুন্দর করার উপায় নিয়ে। বাঙালি সব সময় চেহারা সুন্দর করার উপায় জানতে চাই। তাই বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ চেহারা সুন্দর করার উপায় জানতে চাইয়া অনুসন্ধান করে।

তাই অনেকে ইন্টারনেটে চেহারা সুন্দর করার উপায় সঠিক সময় জানতে চেয়ে অনুসন্ধান করে। আজকের এই পোস্টে আমরা চেহারা সুন্দর করার উপায় উল্লেখ করেছি। তাই আজকের এই পোস্ট থেকে দেশী ভাবে চেহারা সুন্দর করার উপায় জেনে নিন।

চেহারা সুন্দর করার উপায়

এখানে কিছু চেহারা সুন্দর করার উপায় তুলে ধরা হল। দেখে নিন নিচের সব কিছু। এভাবে প্রতিটা কাজ করলে আপনার চেহারা সুন্দর হতে পারে।

চেহারা ফর্সা করার কার্যকারী উপায় –

(১) গুঁড়া দুধ ও লেবুর রসের হোয়াইটেনিং ফেস প্যাক

একটি পাত্রে ১ চা চামচ গুঁড়া দুধ, ২ চা চামচ লেবুর রস আর ১/২ চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পুরো মুখে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক পরিষ্কার হয়ার সাথে সাথে আগের তুলনায় অনেকটা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। সব ধরনের ত্বকেই এই প্যাক ব্যবহার করা যাবে। লেবুতে থাকা প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান মধু আর দুধের সাথে মিশে ত্বক ফর্সা করে তুলতে সাহায্য করে। প্যাকটি তৈরি করে তেমন কোন বাড়তি ঝামেলাও নেই আর উপাদানগুলো প্রত্যেকের রান্নাঘরেই কমবেশি থাকে।আরেকটি কথা নিয়মিত এই প্যাক লাগালে ত্বকে ব্রনের সমস্যাও দূর হবে।

(২) টক দই আর ওট মিলের স্কিন হোয়াইটেনিং মাস্ক

সারারাত ১ টেবিল চামচ ওট মিল ভিজিয়ে রেখে সকালে এটি পেস্ট করে এর সাথে ১ টেবিল চামচ টক দই মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করুন। এটি নিশ্চিতভাবে ত্বক ফর্সা করে। নিয়মিত ব্যবহারে অবশ্যই ভাল ফল পাবেন। ড্রাই টু নরমাল ত্বকের জন্য এই প্যাক বেশ উপকারি।

(৩) আলুর খোসার স্কিন হোয়াইটেনিং ফেস প্যাক

লেবুর রসের মত আলুর খোসায় ব্লিচিং উপাদান আছে । আলু খোসার পেস্ট নিয়মিত ত্বকে লাগান। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল আর ফ্রেশ হবে। সব ধরনের তকেই এই প্যাক ব্যবহার করা যাবে।

(৪) হলুদ আর টমেটোর ফেস প্যাক

উজ্জ্বল ত্বক পেতে এক চিমটি হলুদ, ১ চা চামচ টমেটো বা লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে মুখের ত্বকে লাগান নিয়মিত। অবশ্যই ত্বক ফর্সা হবে। আমরা কমবেশি সবাই জানি টমেটো ত্বকের কাল দাগ দূর করতে কতোটা কার্যকরী। টমেটোর ব্লিচিং উপাদান আর হলুদের ভেষজ উপাদান ত্বক ফর্সা করতে একসাথে কাজ করে। স্বাভাবিক থেকে তৈলাক্ত এবং শুষ্ক ত্বকে এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করা যাবে।

(৫) আমন্ড অয়েল ফেস প্যাক

আপনি ৪-৫ টি আমন্ড সারারাত ভিজিয়ে রেখে এটি গুঁড়া করে পেস্ট তৈরি করে এর সাথে বাটার মিল্ক বা মালাই মিশিয়ে এই প্যাক ত্বকে লাগান। ১০ -১২ মিনিট এই প্যাক ত্বকে রাখুব এরপর কিছুক্ষণ স্ক্রাব করে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন প্যাকটি ত্বকে উজ্জ্বলতা এনে দিতে দারুণভাবে কাজ করেছে। এই প্যাক আপনার ত্বক নরম করবে, ত্বকের মৃত কোষ দূর করবে আর ত্বক হবে উজ্জ্বল। তবে আপনি যদি মালাই ব্যবহার করতে না চান তাহলে মধু বা টক দইও ব্যবহার করতে পারেন।

(৬) বেসনের ফেস প্যাক

বেসন সব সময় আমাদের ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে ত্বককে তরুণ রাখতে সাহায্য করে। বেসনের সাথে বাটার মিল্ক মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগান আর শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তৈলাক্ত ত্বকে এই ফেশ প্যাক ব্যবহার করা যাবে না।

(৭) পুদিনা পাতার ফেস প্যাক

পুদিনা পাতায় বিদ্যমান অ্যাসট্রিজেন্ট ত্বকে পুস্টি যোগানোর সাথে সাথে ত্বকে উজ্জ্বল করে তুলে। ১৫ থেকে ২০ টি পুদিনা পাতা পেস্ট করে এটি মুখে লাগান এবং পুরো মুখে পেস্টটি লাগিয়ে ১০—১৫ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে টান টান করবে আর ত্বকের ছোট ছোট পোর ঢেকে দেবে।পুদিনা পাতায় অ্যালার্জি থেকে থাকলে এই প্যাকটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

(৮) কলার ফেস প্যাক

একটি পাত্রে পরিমান মতো কলা, ১ চা চামচ মধু আর ১ টেবিল চামচ টক দই মিশিয়ে নিয়মিত ত্বকে লাগান। এই প্যাকটি সান টান দূর করে ত্বক ফর্সা করে তুলবে। সব ধরনের ত্বকের সাথে মানানসই এই ফেস প্যাক।

(৯) চন্দনের ফেস প্যাক

আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তবে চন্দনের গুড়ার সাথে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আপনার ত্বকে যতটুকু পরিমানে লাগে ততটুকু নিবেন। আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই ফর্সা হবে এতে। এই প্যাক আপনার ত্বক শুধু উজ্জ্বলই করবে না আপনাকে দেখতেও অনেক ফ্রেশ লাগবে।

(১০)পেঁপে আর ডিমের মাস্ক

পেঁপে আর ডিম একসঙ্গে ব্যবহার করলে ত্বকের রঙ আস্তে আস্তে ফর্সা হচ্ছে আর হালকা হবে। তার সঙ্গে আসছে একটা সুন্দর উজ্জ্বল ভাব। ডিমের প্রোটিন ত্বককে টানটান রাখবে। এর সঙ্গে দই যখন যোগ হবে তখন তা আপনার স্কিনকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করবে।৩ চামচ পেপের রস, ২ চামচ দই, ৪ চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার, ৩ চামচ আমন্ড অয়েল, গ্লিসারিন ও একটি ডিমের সাদা অংশ নিন। গ্লিসারিন আর ডিম ছাড়া বাকি সবকটি উপকরণ একটি পাত্রে নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটা ঘন পেস্ট মতো তৈরি হবে। সেটা এবার ফ্রিজে রেখে দিন ঘণ্টা দুয়েকের মতো। তারপর বের করে তাতে দিন গ্লিসারিন আর ডিমের সাদা অংশ। খুব ভালো করে মেশান। এবার এই পেস্ট মুখে মাখুন আর রেখে দিন প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।

চেহারা সুন্দর করার উপায় ছেলেদের

সারাদিনের কাজ, ধুলাবালি, রাস্তার কালো ধোয়া, রোদের তাপ সব শেষে বাসায় ফিরে আয়নার নিজের চেহারা দেখে অবাক হওয়াটা শুধু বাকি থাকে। মুখে কালো কালো ছোপ আর ধুলাবালিতে চেহারার উজ্জ্বলতা কোথায় যেনো হারিয়ে গেছে। এক্ষেত্রে শুধু পানি বা সাবান দিয়ে মুখ ধুলেই কি সব ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়? অনেকের ধারণা কিছুটা এমনই। কারন অনেকে মনে করে ছেলেদের ত্বকের যত্ন নেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।

রূপচর্চা শুধুই মেয়েদের জন্যই। কিন্তু এই ধারণাটা কখনই ঠিক নয়। কারণ যেহেতু ছেলেদের কাজের প্রয়োজনে বাইরে বেশি যেতে হয় সেহেতু তাদের ত্বক আরো দ্রুত কালচে হয় যায়। এক্ষেত্রে সঠিক পরিচর্যা করলে চেহারার উজ্জ্বলতা আবার ফিরে পাওয়া সম্ভব। তাই আজ আমরা তুলে ধরব কিভাবে ছেলেদের ত্বকের হারিয়ে যাওয়া উজ্জ্বলতা আমার ফিরিয়ে এনে তাকে আরো সুন্দর করা যায়।

ত্বককে বাইরের ধুলাবালি ও রোদ থেকে রক্ষা করুন। কারন বাইরের রোদের তাপ ত্বকে পিগমেন্টেশন তৈরী করতে পারে। ফলে ত্বকে সহজে কালচে ছোপ পড়ে। তাই বাইরে বের হওয়ার সময় রোদের তাপ থেকে ত্বককে দূরে রাখতে হবে। বাইরে বেশি সময় অতিরিক্ত ধুলাবালি ও কড়া রোদে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সারাদিনে ৩ থেকে ৪ বার মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপ্টা দিতে হবে।

সপ্তাহে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন মুখে স্ক্রাব করতে হবে। এখন বাজারে অনেক ধরনের স্ক্রাব পাওয়া যায়। বিশেষ করে সাইট্রিক এসিড, গ্লিসারিন অয়েল, ফ্রুট যুক্ত স্ক্রাবগুলো ছেলেদের স্কিন এর জন্য অনেক ভাল হয়। কারণ স্ক্রাব ত্বক থেকে ধুলা, অতিরিক্ত তেল দূর করে স্কিনকে পরিষ্কার করে তোলে।

রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইস কিউব নিয়ে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকে রক্ত চলাচল সচল থাকে। আর ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রবাহ ভালো থাকলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হয়। এরপর যেকোনো একটা মশ্চারাইজার ক্রীম লাগিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ম্যাসাজ করে নিন।

একটা লেবু কেটে খোসাসহ মুখে ভালভাবে ঘষে নিন। লেবুর সাইট্রিক এসিড আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল, পিগমেন্টেশন, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি মুখের কালো দাগ দূর করে ত্বককে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।

চেহারা সুন্দর করার উপায় মেয়েদের

প্রাকিতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রস ত্বকে প্রাকৃতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে।

এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পূর্ণ মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।

অ্যালোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন অ্যালোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।

শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সঙ্গে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইস কিউব নিয়ে সম্পুর্ন মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকে রক্ত চলাচল সচল থাকে। আর ত্বকের রক্ত সঞ্চালন প্রবাহ ভালো থাকলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হয়। এরপর যেকোনো একটা মশ্চারাইজার ক্রীম লাগিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ম্যাসাজ করে নিন।

রাতারতি ফর্সা হওয়ার উপায়

বাজার চলতি ক্রিম যতোটা না কাজ করে তার চেয়ে বেশি ত্বকের ক্ষতি করে। এসব ক্ষতিকারক ক্রিমের উপর ভরসা না করে প্রাকৃতিক উপায়েই এর সমাধান করুন। জেনে নিন প্রাকৃতিক উপাদানে রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় বা চেহারা সুন্দর করার প্রাকৃতিক উপায় –

হলুদ
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হলুদের একটি ফেইস প্যাক লাগাতে পারেন। ১ চা চামচ হলুদ গুঁড়ার সঙ্গে সমপরিমাণ ওটমিল, মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।

পাকা পেঁপে
পাকা পেঁপে ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মাখলে তা প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বককে ব্লিচ করে। এতে মুখের দাগছোপ দূর হবে, ত্বকের রং উজ্জ্বলও হবে।

আমন্ড বা কাঠবাদাম

আমন্ডের পেস্ট দুধে মিশিয়ে নয়া মিশ্রণ তৈরি করে ত্বকে লাগান। দশ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।

ডাবের পানি
ডাবের পানি ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের জেল্লা ফেরাতে, কালো ছোপ দূর করতে এর জুড়ি নেই।

টক দই
ত্বকের রং ফর্সা করতে টক দই ও লেবুর রসের মিশ্রণ তৈরি করে ব্যবহার করুন। এটি দারুণ কাজ দেয়।

চন্দনের গুঁড়া
চন্দন কাঠের গুঁড়া ত্বককে রাতারাতি ফর্সা করতে খুবই কার্যকরী। এই গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

চেহারা সুন্দর করার ইসলামিক উপায় ও দোয়া

চেহারা সুন্দর করার জন্য ইসলামী
একটা আমল বা দোয়া
আল্লাহ কারো চেহারা অসুন্দর করে তৈরে করে নাই।৫ ওয়াক্ত নামাজ পরেন চেহারা সুন্দর হয়ে যাবে ইনশাহআল্লাহ,সুন্দর বলতে উজ্জল বা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আল্লাহ তাআলা মানুষকে সুন্দর গঠানাকৃতি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। এ কথা আল্লাহ পবিত্র কুরআনেই বলেছেন। তবে সৌন্দর্যে কিছু তারতম্য রেখেছেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আয়না দেখার দুআ শিখিয়েছেন এভাবে اللَّهُمَّ كَمَا حَسَّنْتَ خَلْقِي فَحَسِّنْ خُلُقِي.। অর্থ, হে আল্লাহ আপনি যেভাবে আমার সৃষ্টিতগত গঠনাকৃতিকে সুন্দর করেছেন সেভাবে আমার চরিত্রকে সুন্দর করে দেন। ইতহাফুল খিয়ারাহ, হাদীস ৫২০০। তবে আপনি চেহারাকে আরো সুন্দর করার জন্য প্রাকৃতিক বা চিকিৎসাগত উপায় গ্রহণ করতে পারেন। সাথে আল্লাহর নিকট দুআ করতে পারেন। নিজেকে সর্বদিক দিয়ে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলুন। চেহারা এমনিই সুন্দর হয়ে যাবে।
(২)
আপনি সূরা নূর ৩৫ নং আয়াত প্রত্যেকদিন পাঠ করে দু হাতে ফুঁ দিয়ে মুখে ও অন্যান্য স্থানে মাখবেন। এটি অত্যন্ত পরীক্ষিত আমল , ভূল তেলাওয়াত করা যাবেনা।

সর্বশেষ কথা

আশা করি আজকের পোস্ট এর সাহায্যে সবাই চেহারা সুন্দর করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনাদের যদি চেহারা সুন্দর করার উপায় পোস্ট ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করবেন। যাতে সবাই চেহারা সুন্দর করার উপায় সম্পর্কে জানতে পারে। সাথে থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

আরও দেখুনঃ 

মধু খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা ও অপকারিতা

আদার উপকারিতা ও অপকারিতা – দেখুন আদা খাওয়ার নিয়ম

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা – দেখুন বিস্তারিত

লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা

দারুচিনির উপকারিতা ও অপকারিতা

মেথির উপকারিতা ও অপকারিতা

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top